🔋 ১. ব্যাটারির আয়ু কমে যাওয়া
সময় গড়ানোর সাথে সাথে লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ক্ষমতা কমে যায়। এতে একবার চার্জ দিলে আগের মতো দীর্ঘ সময় কাজ করে না। অতিরিক্ত চার্জিং, হিটিং ও দ্রুত চার্জ ডিসচার্জ করলে এই সমস্যা দ্রুত দেখা দেয়।
🔋 ২. ফোনে দ্রুত চার্জ শেষ হয়ে যাওয়া
এই সমস্যা সাধারণত ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ, পুরাতন ব্যাটারি বা সিস্টেম বাগের কারণে হয়। কিছু হার্ডওয়্যার সমস্যা যেমন ব্যাটারির ভেতরের ক্ষয়, তা চার্জ ধরে না রাখতে পারে।
🔋 ৩. ফোন চার্জ নিতে না চাওয়া
এটি হতে পারে নষ্ট চার্জার, নষ্ট কেবল, নষ্ট চার্জিং পোর্ট বা ব্যাটারির সমস্যা থেকে। চার্জিং সার্কিটের ত্রুটি থাকলে চার্জ প্রবাহিত হয় না।
🔋 ৪. চার্জিং কেবল কানেক্টেড থাকলেও চার্জ না হওয়া
এটি হতে পারে পোর্টে ধুলা, করোশন, লুজ কানেকশন বা মাদারবোর্ডে চার্জিং রেগুলেটর আইসির ত্রুটির কারণে।
🔋 ৫. চার্জিং পোর্ট ঢিলে হয়ে যাওয়া
প্রতিদিন চার্জার লাগাতে-খুলতে গিয়ে পোর্টের ধাতব অংশ ঢিলে হয়ে যায়। এতে চার্জ ঠিকমতো আসে না বা সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
🔋 ৬. অতিরিক্ত গরম হয়ে ব্যাটারি ফুলে যাওয়া
বারবার ওভারচার্জ, হিট, ও কম মানের চার্জার ব্যবহার করলে ব্যাটারির ভেতরে গ্যাস জমে ফুলে যেতে পারে। এটি বিপজ্জনক এবং বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে।
🔋 ৭. চার্জিং করতে গেলে ফোন অফ হয়ে যাওয়া
এটি সাধারণত শর্ট সার্কিট বা চার্জিং পোর্টে পানি ঢুকে গেলে হয়। চার্জ দেওয়ার সময় অতিরিক্ত ভোল্টেজ ব্যাটারিকে ড্যামেজ করতে পারে।
🔋 ৮. ব্যাটারি ১০০% দেখালেও হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাওয়া
ব্যাটারির ক্যালিব্রেশন সমস্যার কারণে এটি ঘটে। ফোন মনে করে ব্যাটারি আছে, কিন্তু আসলে চার্জ নেই। পুরাতন ব্যাটারিতে এটা বেশি দেখা যায়।
🔋 ৯. ব্যাটারি ফেটে যাওয়ার ঝুঁকি
ফুলে যাওয়া, ওভারচার্জিং বা গরম হওয়ার ফলে ব্যাটারি ফেটে যেতে পারে। বিশেষত, তাপমাত্রা বেশি হলে এই ঝুঁকি বাড়ে।
🔋 ১০. ফাস্ট চার্জিং কাজ না করা
ফোনের নিজস্ব চার্জিং প্রযুক্তি (যেমন Qualcomm Quick Charge, VOOC ইত্যাদি) সাপোর্ট না করলে বা সঠিক চার্জার ব্যবহার না করলে ফাস্ট চার্জিং কাজ করে না। কোনো হার্ডওয়্যার রেগুলেটর নষ্ট হলেও সমস্যা হয়।
0 Comments